গাজীপুরে সুনামের সাথে সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন কিছু হাসপাতাল

গাজীপুরে সুনামের সাথে সেবা প্রদান করে যাচ্ছেন কিছু হাসপাতাল

রাকিবুল হাসান, শ্রীপুর গাজীপুর: গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে অক্লান্ত পরিশ্রমের সাথে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব ধারাবাহিকতাযর সাথে সেবা প্রদান করে আসছেন বরমীর তিনটি হাসপাতাল। বরমী নাগরিক হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ জহিরুল ইসলাম জহির সরকার। নিউ লাইভ হাসপাতাল এন্ড পপুলার ল্যাব ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আতিকুর রহমান সোহাগ। দি ইনসাফ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক এন্ড হাসপাতাল ডাক্তার মোহাম্মদ মুশফিকুর রহমান পলাশ ব্যবস্থাপনা পরিচালক। উল্লেখিত পরিচালকদের কথা “সেবাই আমাদের ধর্ম, মানুষকে সেবা প্রদান করতে পারলে আমাদের ভালো লাগে। তখন আমাদের গর্ব হয়, দেশ ও জাতির জন্য ভালো কিছু করলেই মনের ভিতর শান্তি পাওয়া যায়। আমরা প্রতিজ্ঞা নিয়েছি জনগনের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখবো সর্বদা। সব সময় এবং সর্বস্তরের জনগণের কাছে আমরা দোয়া প্রার্থী। আমাদের জন্য দোয়া করবেন, আমরা যেন জনগণের কল্যাণের জন্য কাজ করতে পারি এ বিষয়ে জাতীয় দৈনিক আজকের আলোকিত সকাল এর বিশেষ প্রতিনিধি রাকিবুল হাসান বেশ কিছু রোগীদের অভিভাবক এর কাছ থেকে ও রোগীদের কাছ থেকে তথ্য সংরক্ষণকালে রোগীদের কাছে জানতে চান, এখানে চিকিৎসা নিচ্ছেন কেন? জবাবে তারা জানান, “করোনার পরিস্থিতিতে আমাদের পাশে ছিল এই হাসপাতালগুলো, তাছাড়া এখানে আমরা ভাল স্বাস্থ সেবা পাচ্ছি। বাড়ির কাছে ও স্বাস্থ সেবার মান ভালো তাই আমরা এখানেই সেবা নিতে বেশি আগ্রহী”। এ বিষয়ে বরমী নাগরিক হাসপাতালের মালিক জহিরুল ইসলাম সরকার বলেন, দীর্ঘদিন যাবৎ বেশ সুনামের সাথে পরিচালনা করে আসছে জনগণের সেবার জন্য এবং যতদিন বাঁচবো ততদিন এই সেবা অব্যাহত থাকবে। তিনি আরো বলেন, দেশে মহামারী করোনা পরিস্থিতিতে হাসপাতাল ২৪ঘন্টা খোলা রাখার নির্দেশনা প্রদান করি এবং নার্স ও ডাক্তার নিয়োজিত করি যেন ডাক্তার ও নার্স না থাকার কারনে রোগীর কষ্ট করতে না হয়। নিউ লাইভ হাসপাতাল এন্ড পপুলার ল্যাব ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোঃ আতিকুর রহমান সোহাগ বলেন, ছোটবেলা থেকেই আমি যদি কারো উপকার করতে পারি তখন নিজেকে গর্বিত মনে হয় আর তারই ধারাবাহিকতায় মানব সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখতে চাই। কারন আমার শক্তি হলো মানুষের দোয়া। দি ইনসাফ ডিজিটাল ডায়াগনস্টিক এন্ড হাসপাতাল ডাক্তার মোহাম্মদ মুশফিকুর রহমান পলাশ ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, আমি ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছি আমার অভিভাবক মানুষের উপকারে লিপ্ত। তখন থেকে আমি শিক্ষা নিয়েছি কখনো কারো ক্ষতি করব না। আমার পরিবারের আদর্শ বুকে ধারণ করবো তারই ধারাবাহিকতায় আমি হাসপাতালের মাধ্যমে মানুষের জনসেবার দিয়ে আসছি।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




কপিরাইট © ২০২১ || দি ডেইলি আজকের আলোকিত সকাল - সর্বসত্ত্ব সংরক্ষিত